Friday, October 26, 2018

সিনিয়র রাগি বউ পর্ব ৪

1 comment

সিনিয়র রাগি গার্লফ্রেন্ড
৪র্থ পর্ব
আমি সেখান থেকে চলে আসতে লাগলাম কেনো জানিনা খুব কষ্ট হচ্ছে।স্বপ্ন ভাঙার কষ্ট হচ্ছে।
চোখ দিয়ে অনবরত পানি পরেছে।
আমি সোজা বাসায় এসে আমার রুমে চলে গেলাম।
আম্মু বার বার আমাকে জিজ্ঞাস করছিলো আমারর কিছু হয়েছে কিনা??
আমি কোনো উত্তর না দিয়ে আমার রুমে চলে এলাম।খুব কান্না পাচ্ছে আমার চিৎকার করে কান্না করতে ইচ্ছা করছে।
কিন্তু পরক্ষনেই মনে হলো যে আমার এক বন্ধু তার গার্ল ফ্রেন্ডের পেছনে প্রায় ৪ মাস ঘুরে ভালোবাসা আদায় করেছে।আর আমি তো মাত্র আজকে ভালোবাসার কথা বললাম।বজ্জাত মেয়ে গুলো যে কেনো এমন প্রপোজ করার সাথে সাথে একসেপ্ট করে নিলে কি হয়??
তা না রাজি হবে তো হবে কিন্তু তাদের পেছনে ঘুড়িয়ে রাজি হবে।
আমি চোখের পানি মুছে নিলাম।আর এটাই প্রতিজ্ঞা করলাম যে যেইভাবেই হোক আমি রাত্রীকে রাজি করিয়ে ছাড়বো...
কিন্তু রাত্রী হবে তো..আর অই ছেলেটা কে?
যেই হোক বয়ফ্রেন্ড হলেও ব্রেকআপ করিয়ে আমি যায়গা দখল করে নিবো।আমি রাত্রীকে অন্য কারো হতেই দিবো না।
রাত্রী শুধু আমার এহহহ বয়ফ্রেন্ড
ও তো শুধু আমার বউ হবে যে ওর বয়ফ্রেন্ড সে দেবদাস হবে।।।
আমি ওয়াশ গিয়ে গোসল করে নিলাম।গাল এখনো ব্যাথা করছে সেদিন আর রাত্রীদের বাসায় গেলাম না।
বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছি তখন দেখি সাইফ ভাইয়া আসছে।
আমাকে দেখে গাড়ি থামিয়ে বললো অই উঠ
আমিঃভাইয়া কোথায় যাচ্ছো??
সাইফঃআগে উঠ পরে বলছি...
আমি গাড়িতে উঠে দেখি রাত্রী আছে।
ভয় লাগছে ভাইয়াকে আবার কিছু বলে দেইনাই তো??
আমি দেখি রাত্রী আমার দিকে অগ্নি দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে...
আমি চুপচাপ গাড়িতে বসলাম।
গাড়ি আবার চলতে শুরু করলো আমি কোনো কথা বলছি না।আর কোনো দিকে তাকাচ্ছি না।
একদম বাচ্চা পোলাপাইন এর মত বসে আছি...
কিন্তু আর কতক্ষণ এইভাবে চুপ করে বসে থাকা যায় কেও কোনো কথা বলছে না।
আমিঃভাইয়া বললে না আমরা কোথায় যাচ্ছি?
ভাইয়াঃআমরা আমাদের গ্রামে যাচ্ছি।
আমিঃআমাকে সাথে নিচ্ছো যে?
ভাইয়াঃআসলে গ্রামে সবার আড্ডা দেওয়ার মানুষ আছে কিন্তু আমার জন্য কেও নাই...
তাই আমি তোকে নিয়ে যাচ্ছি।
আমি;কিন্তু ভাইয়া আমি এইভাবে কি করে যাবো,,আমি তো সাথে কিছু নিচ্ছি না।
ভাইয়াঃমার্কেট থেকে নিয়ে নিস...
আমিঃআমার কাছে এখন মাত্র ১০০ টাকা আছে...
ভাইয়াঃআরে তোর যা যা দরকার তুই নিয়ে নিস টাকা আমি দিবো এতো চিন্তা করছিস কেনো??
আমিঃআচ্ছা ভাইয়া ঠিক আছে,,কি মজা ফ্রিতে আজ জামা কাপড় কিনবো।ফ্রি বললে ভুল হবে বউয়ের বড় ভাইয়ের টাকা বলে কথা..
আমিঃভাইয়া তিশা ভাবিকে নিয়ে গেলো কিন্তু ব্যাপার টা জোশ হতো...
ভাইয়াঃএকদম ঠিক বলেছিস তো..আমার মাথায় তো আসে নাই।তোকে ধন্যবাদ
আমিঃআরে ভাই ধন্যবাদ দেবার কি আছে..তোমার ছোট ভাই বলে কথা..আসলে অই বোকারাম এর সাথে সময় কাটানোর আমার একদম ইচ্ছা নাই।
আর আমি যাচ্ছি শুধু মাত্র রাত্রীর জন্য না হলে কোনো দিন যেতাম না।
আমার বন্ধুতো তার গার্লফ্রেন্ডের পিছে একদম আঠার মত লেগে থাকছে।আমাকেও রাত্রীর পেছনে লেগে থাকতে হবে.
ভাইয়া তিশা ভাবিদের বাসায় গিয়ে ভাবিকে পিক আপ করলো তারপর আবার গাড়ি চলতে শুরু করলো।
আমার জন্য কিছু জামা কাপড় কেনা হলো।
যা লাগবে তার দুইগুণ নিয়েছি😁😁😁
রাস্তায় রাত্রী আমারর সাথে একটাও কথা বলে নাই।
আমিও বলি নাও উফফ সেই ব্যথার কথা মনে পড়লে এখনো কষ্ট হয়।
গ্রামে পৌছাতে পৌছাতে রাত হয়ে গেলো।
ভাইয়াদের গ্রামের বাসা দেখতে অনেক দারুণ ছিলো।
সেদিনের মত আমরা শুধু রাতের খাবার খেয়ে যে যার যার রুমে ঘুমিয়ে পড়ি।
পরদিন বিকেলবেলা ভাইয়া আমাকে ডেকে বললো গ্রাম ঘুরতে বেরুবে।
আমিও রেডি হয়ে গেলাম।
ঘুরতে বের হয়েছি আমি রাত্রী ভাইয়া আর ভাবি।
আমি আর ভাবি নতুন
আর ওনারা দুজন মনে হয় এর আগে ভালোই ঘুরেছে সব কিছু কি সুন্দর চিনে।
আমি ভাইয়াকে বললাম ভাইয়া আমি নদী দেখবো।
কিন্তু তিশা ভাবি বললো সে গ্রাম দেখবে
ভাইয়া কোনো উপায় না পেয়ে রাত্রীকে আমার সাথে পাঠিয়ে দিলো।আমি তো মনে মনে এটাই চাচ্ছিলাম রাত্রী আর আমি একসাথে থাকবো কেও আমাদের বিরক্ত করবে না...
অধরা আগে আগে যাচ্ছে আর আমি পেছন পেছন যাচ্ছি।আরে এটা কেমন কথা কই একটু হাত ধরে থাক বাদ দিলাম হাত ধরতে হবে না।একটু পাশাপাশি হাটলে হাটলে কি হয়।একটুও রোমান্টিকতা নেই,,ঠিক আমার মত😜😜।
সামনে নদী আমি আর লোভ সামলাতে পারলাম না।দিলাম দৌড়
ধপাস আও গেছি রে পইড়া গেছি,আরে কেও আমারে ধর।উহহহ
পায়ের আঙুল এতো ব্যাথা করছে কেনো??
আমি পরে গেছি দেখে রাত্রী একটু তাড়াতাড়ি আমার কাছে আসলো।
আঙুলের দিকে তাকিয়ে দেখি রক্ত বের হচ্ছে।তাহলে যখন হোচট খেয়েছি তখন কেটে গেছে মন হয়।
রাত্রী আমার কাছে এসে বললো কি ব্যাপার পিচ্চি পরে গেলি কেমনে?
আমি কোনো কথা বলছি না আঙুল খুব ব্যাথা করছে.
রাত্রীঃকিরে কথা বলছিস না কেনো??
আমি রাত্রীকে আমার আঙুল দেখিয়ে দিলাম।
দেখাতে দেড়ি আছে কিন্তু রাত্রী যেটা করলো সেটার জন্য আমি একদম প্রস্তুত ছিলাম না।
রাত্রী বসে আমার আঙুল চেপে ধরলো।
আর বলতে শুরু করলো আরে এটা হলো কেমন।একটু দেখে শুনে চলতে পারিস তো নাকি??
আমিঃআরে আস্তে ধরো আমার খুব ব্যাথা করছে তো??
রাত্রীঃব্যাথা করলে কিছু করার নেই..চেপেই ধরতে হবে না হলে রক্ত বের হতেই থাকবে।
আমিঃহলে হোক তাতে তোমার কি?আমার যা মন চায় তাই হবে তাতে কার কি?কেও তো আর আমাকে ভালোবাসে না.!!
রাত্রীঃঅই একদম পাকনা পাকনা কথা বলবি না।চুপ করে বসে থাক।
আমিঃআমার সত্যি অনেক ব্যাথা করছে...
রাত্রীঃআচ্ছা আমি বেধে দিচ্ছি,,চল বাসায় গিয়ে ওষুধ লাগিয়ে দিবো।
তারপর রাত্রী নিজের উরনা ছিঁড়ে আমার আঙুল বেধে দিলো।।
সত্যি বলতে আমার মনে হচ্ছিলো আমার বউ আমার সেবা করছে।আচ্ছা বিয়ের পর কি বউ এইভাবে সেবা করে,,নাকি সারাদিন প্যারা দেয়।
আঙুল বেধে দেবার পর রাত্রী বললো নে এইবার উঠ।
আমি উঠে দাঁড়ালাম,,
রাত্রীঃদেখ তো হাটতে পারিস কিনা
আমি একটু হেটে দেখলাম তেমন সমস্যা হচ্ছে না..কিন্তু দুষ্টুমি করে বললাম আমি একদম হাটতে পারছি না,,খুব ব্যাথা করছে
আচ্ছে আমার কাধে ভর দিয়ে চল।
বাসায় না গেলে কিছুই করা যাবে না,,,এখানে যতক্ষণ থাকবো সমস্যা তত বাড়বে।
আমি তো মনে মনে এটাই চাচ্ছিলাম।
আমি রাত্রীর কাধে হাত দিলাম।
তারপর হাটতে শুরু করলাম।
যদিও ব্যাথা করছে না তবুও
আওওও কি ব্যাথারে
আমি আর পাড়ছি নারে।উহহ
রাত্রী;একদম ঠিক কাজ হয়েছে তোরে কেও দৌড় দিতে বলেছিলো নাকি??
আমিঃকি করবো নদী দেখে আমি আর লোভ সামলাতে পাড়লাম না...
রাত্রীঃখুব ভালো হয়েছে এখন কেমন লাগছে?
আমিঃঅনেক ভালো লাগছে আমার। কেনো ভালো লাগবে না আমার বউ আমাকে এতো আদর করছে আর আমার ভালো লাগবে না(মনে মনে)
বাসায় এসে রাত্রী আমাকে আমার রুমে শুইয়ে দিয়ে গেলো।আর বলে গেলো একদম জেনো নড়াচড়া না করি...
সত্যি কথা বলতে কি একদম যে ব্যাথা করছে না তা নয়..
রাত্রী চলে আসছে হাতে তুলা ব্যান্ডেজ বাধার কাপড় আর স্যাভলন ছিলো।
এসে আমার পায়ের কাছে বসলো।
তারপর স্যাভলন দিয়ে প্রথমে পরিষ্কার করে দিতে লাগলো।আর
আমি অরে মারে বাপরে আমি গেলাম রে উহহ কি ব্যাথারে।
রাত্রীঃঅই তুই চুপ থাকতো আমাকে আমার কাজ করতে দে..
আমিঃকিন্তু আমার যে খুব ব্যাথা করছে...
রাত্রীঃএকটু সহ্য কর
কিছুক্ষণ পর আঙুলে ব্যান্ডেজ করা শেষ
রাত্রী চলে গেলো আর আমি শুয়ে আছি....
কিছুক্ষণ পর দেখি রাত্রী আমার জন্য সুপ বানিয়ে এনেছে...
আরে বাহ আমার বউ আমার এতো কেয়ার করছে কেনো??
রাত্রীঃএই নে এটা খেয়ে নে..
আমিঃআমার খেতে একদম ইচ্ছা করছে না।
রাত্রীঃআমি খেয়ে নিতে বলছি না।
আমিঃতাহলে বলো ভালোবাসো আমায়...
রাত্রীঃসেটা কোনো দিন বলবো না।
আমিঃপ্লিজ আমাকে এইভাবে ফিরিয়ে দিও না।
রাত্রীঃঅই তোকে খেয়ে নিতে বলছি না,,চুপচাপ খেয়ে একটু ঘুমিয়ে নে..
আমিঃআমি খাবো না তুমি যাও এখান থেকে...
রাত্রীঃএই যে এখানে এটা রেখে গেলাম যদি খেতে ইচ্ছা করে তাহলে খেয়ে নিস
রাত্রী চলে গেলো..আমি উঠে সুপ খেতে শুরু করলাম।বাহ অনেক মজা হয়েছে।তবে যদি ভালোবেসে খাইয়ে দিতো আরো ভালো লাগতো...
রাত্রে আমি শুয়ে ছিলাম,,রাত্রী আমার রুমে আবার আসছে।
রাত্রীঃকিরে তোর পায়ের ব্যাথা কমেছে??
আমিঃ হুম কমেছে,,তাহলে চল খেতে চল।
আমিঃi love you...
রাত্রীঃঅই আমি তোকে খেতে যেতে বলছি আর তুই এইসব কেনো বলছিস??
আমিঃভালোবাসি তাই বলছি।
রাত্রীঃঅনেক বলা হয়েছে এইবার চল খেতে চল..
আমি আর কিছু বললাম না,,আমার খুব ক্ষুধা লেগেছে
আমি উঠে রাত্রীর সাথে চলে গেলাম।একটু খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাটছিলাম সেটা দেখে ভাইয়া বললো
কিরে তোর পায়ে কি হয়েছে
রাত্রীঃআর বলো না ভাইয়া ও তো একটা পিচ্চি এখনো ভালোভাবে হাটতে শিখে নাই..পড়ে গিয়ে আঙুল কেটে ফেলছে।
ভাইয়াঃতা ভালো করে পরিষ্কার করেছিস তো??
রাত্রীঃহ্যা ভাইয়া আমি পরিষ্কার করে দিয়েছি...
ভাইয়াঃহ্যা ভালো করেছিস এখন খেতে বস।
খেতে বসে আমি ভাইয়াকে জিজ্ঞাস করলাম আচ্ছা
ভাইয়া ভাবিকে তুমি প্রপোজ করার কতদিন পর ভাবি তোমাকে গ্রহন করেছিলো?
ভাইয়াঃমাস খানেক হবে..
আমিঃতুমি কি করতে অই একমাস
তিশাঃকি আর করবে প্রতিদিন ফুল নিয়ে আমার জন্য কলেজের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতো।
প্রথমে খুব বিরক্ত লাগতো,,কিন্তু আমি এটা ভাবতে পারি নাই... যে এই পাগলকে আমি একদিন এতো ভালোবেসে ফেলবো।
আমি রাত্রীকে পটানোর একটা ভালো উপায় পেয়ে গেলাম।
তবে এখানে সেটা কাজে লাগাবো না।
ঢাকায় ফিরে গিয়ে সেটা কাজে লাগাবো।
আমরা গ্রামে ছিলাম আরো দুদিন।
রাত্রীকে এই দুদিনে ভালোবাসি ভালোবাসি বলতে বলতে পাগল করে ফেলেছি
কিন্তু রাত্রী রাজি হবার কোনো নামই নেই...
ঢাকায় চলে এলাম।বাসায় এসে আব্বু আম্মুর কথা শুনতে হলো,,কিন্তু তেমন কিছু নাহ।
তারপর বন্ধুদের সাথে দেখা করতে গেলাম।
দেখা করে এসে রাত্রীকে নিয়ে আবার স্বপ্ন দেখতে শুরু করলাম কখন ঘুমিয়ে পড়েছিলাম সেটা জানিনা।
সকালে আম্মুর ডাকে ঘুম ভাঙে।
আমি তাড়াতাড়ি খেয়ে দেয়ে রেডি হয়ে কলেজে চলে গেলাম।আমি ঠিক করেছি এখন থেকে প্রতিদিন
রাত্রীর জন্য ফুল হাতে দাঁড়িয়ে থাকবো।
আমি ফুল নিয়ে দাঁড়িয়ে আছি কিন্তু রাত্রীর আসার কোনো নাম গন্ধ নেই..
কিছুক্ষণ পর অই তো রাত্রী আসছে..
আমি রাত্রীর সামনে গিয়ে ফুল গুলো বাড়িয়ে দিয়ে বললাম জানু তোমাকে অনেক ভালোবাসি...
কিন্তু রাত্রী ফুল গুলো না নিয়ে আমাকে পাশ কাটিয়ে চলে গেলো।
একবার না পাড়িলে দেখ শতবার
আমিও শতবার চেষ্টা করবো...
এইভাবে পর পর ৪দিন আমি রাত্রীর জন্য ফুল হাতে দাঁড়িয়ে থাকতাম কিন্তু রাত্রী আমার হাত থেকে একদম ফুল নিতো না।
একদিন ফুল হাতে দাঁড়িয়ে আছি তখন দেখি রাত্রীর সাথে সাইফ ভাই আসছে।
আমি ফুল গুলো লুকিয়ে ফেললাম।
রাত্রী আমাকে পাশ কাটিয়ে চলে গেলেও
সাইফ ভাইয়া আমার পাশে দাঁড়িয়ে পরলেন।
আমিঃকিছু বলবেন ভাইয়া??
সাইফঃশুনলাম তুই নাকি রোমিও হয়ে গেছিস?
আমিঃনা ভাইয়া রোমিও হবো কেনো?
সাইফঃতা তুই নাকি আমার বোনকে রোজ ফুল দিতে চাস......
আমিঃনা মানে ভাইয়া
সাইফঃএতো মানে মানে করছিস কেনো?
আমিঃভাইয়া আমি রাত্রীকে সত্যি অনেক ভালোবাসি সত্যি।
সাইফঃভালোবাসাকে আমি সমর্থন করি।তুই আমার বোনকে ভালোবাসিস ভালো কথা,,আমার বোন যদি রাজি থাকে তাহলে আমার কোনো আপত্তি নেই।
কিন্তু আমার বোন যদি রাজি না হয় তারপরেও যদি তুই রাত্রীকে ডিস্টার্ব করিস সেটার ফল ভালো হবে না।
আমিঃভাইয়া রাজি করাবার জন্য তো কিছু সময় লাগবে..
ভাইয়াঃআচ্ছা তোকে ১৫ দিন সময় দিলাম।যদি এই ১৫ দিনে রাজি করাতে
পারিস তাহলে তো ভালোই,,কিন্ত যদি রাজি না হয় তাহলে তুই আমার বোনকে আর ডিস্টার্ব করবি না।
আমিঃআচ্ছা ভাইয়া তোমার কথা রইলো।
ভাইয়াঃআচ্ছা তোর জন্য শুভ কামনা রইলো..
ভাই হওয়া চাই এই রকম প্রেমে বাধা না দিয়ে আরো দোয়া করে।
কিন্তু আমার হাতে সময় নেই.. যেইভাবেই হোক রাত্রীকে রাজি করাতে হবে
To Be Continue

1 comment :

  1. আরো নতুন নতুন গল্প, কবিতা,জোকস পড়তে চাইলে আমার সাইটে ভিজিট করুন
    www.valobasargolpo2.xyz

    ReplyDelete