#ভাবনার_গহীনে
writer :Afroja
Part 12 :
সকালবেলা কি হয়ে গেলো , আফরাজ এখনো সমীকরণ মেলাতে পারছে না আর এই দিকে রুপাঞ্জনাও বাথরুম থেকে বের হয়ে সোজা নিচে চলে যায় । আফরাজ এখনো ভাবছে , রুপাঞ্জনার এমন কি হয়েছিল যে সে এমন করলো , কাল রাতের জন্যে নাকি অন্য কিছু হয়েছে
↓
_আত্তু তোমার ভাইয়াকে ডাক দেও আর বলো নাস্তা রেডি আছে খেয়ে নিতে (রূপ)
_জ্বি ভাবি (আতিয়া)
↓
আফরাজ নিচে এসেও রূপ কে দেখতে পেলো না , তাই বাধ্য হয়েই আতিয়া কে জিজ্ঞাসা করে
↓
_আত্তু , তোমার ভাবি কোথায় ? (আফরাজ)
_ভাবি তো নেই (আতিয়া)
_নেই মানে কোথায় গেছে (আফরাজ)
_কলেজে গেছে তাই তো বলে গেলো (আতিয়া)
_খেয়েছে (আফরাজ)
_নাহ শুধু আপনার নাস্তা রেডি করে দিয়েই চলে গেছে (আতিয়া)
_আচ্ছা আত্তু কাল কি বাসায় কিছু হয়েছিল নাকি কেউ এসেছিলো (আফরাজ)
_কই কেউ আসে নাই তো ভাইয়া
কেন (আতিয়া)
_নাহ এমনি , আচ্ছা আমি উঠি (আফরাজ)
_সেকি ভাইয়া কিছুই তো খেলেন না (আতিয়া)
_নাহ খেয়েছি আমার হয়ে গেছে (আফরাজ)
↓
এইদিকে রূপ অনেকদিন পর কলেজে এসেছে , এসেই প্রিয় বান্ধবরা সাথে গল্পে মেতে ওঠে সে ।
↓
_বিবাহিত জীবন কেমন কাটছে তোমার সুন্দরী (মিরা)
_যেমন কাটে আর কি (রূপ)
_সেকি কথা (মিরা)
_আচ্ছা চল ক্লাসে চল (রূপ)
_আরে বোকা সব ভুলে গেলি নাকি এখন তো ক্লাস নেই (মিরা)
_ওহ , ভুলেই গিয়েছিলাম (রূপ)
_রূপ কি হয়েছে রে তোর (মিরা)
_কই , কিছু না তো (রূপ)
_আমার চোখ কে ফাঁকি দিস না , কি হয়েছে আমাকে বল (মিরা)
_নাহ রে কিছু না (রূপ)
↓
ইতোমধ্যে আফরাজের গাড়ি রূপ এর কলেজের সামনে চলে এসেছে । আফরাজ কলেজের ভেতরে ঢুকছে আর শার্ট এর হাতা ঠিক করছে । আর আশে পাশের মেয়েরা তাকে চোখ দিয়েই গিলে খাচ্ছে । এমন হ্যান্ডসাম লোক কে দেখার লোভ সব মেয়েদেরই হয় ।
আফরাজ সোজা চলে যায় প্রিন্সিপাল এর রুমে । কলেজে একমাত্র মিরা ছাড়া আর কেউ জানে না যে রূপ বিবাহিতা আর সে বিখ্যাত এডভোকেট আফরাজ হুসেইন এর স্ত্রী । তখন রূপ আর মিরা ক্লাস করছিল , আর এইদিকে আফরাজ প্রিন্সিপাল এর মাধ্যমে রূপ কে ক্লাস থেকে ডাকিয়ে আনে আর সাথে প্রিন্সিপাল কে এইটা ও জানিয়ে দেয় যে রুপাঞ্জনা তার স্ত্রী । আরে wait wait , এখনো তো বড় ধাক্কা টা খাওয়া হয় নি , নেক্সট ধাক্কা তো ক্লাসে হবে
↓
_স্যার আসবো (পিওন)
_হুম আসোন (স্যার)
_স্যার প্রিন্সিপাল স্যার শাহরীন আফরাজ হুসেইন কে স্যার এর রুমে ডেকে পাঠিয়েছেন (পিওন)
_আল্লাহ হুয়াকবর , এই মিরা আমার নাম পিওন জানলো কেমনে , (রূপ)
_আমি কি জানি , এখন সবাই শুনবে রে রূপ (মিরা)
_উফফফফফফ অসহ্য (রূপ)
_শাহরীন আফরাজ হুসেইন কে (স্যার)
_স্যার ওই যে এইবার আমাদের কলেজে মোটা অংকের টাকা ডোনেট করেছিল না বিখ্যাত উকিল টা আফরাজ হুসেইন ওনার স্ত্রী , এই ক্লাসেই আছে নাকি (পিওন)
↓
এই কথা শোনা মাত্র ক্লাসে সবার মাঝে গুঞ্জন
↓
_কাম সারছে রে রূপ (মিরা)
_মরা ছাড়া গতি নাই আমার বুঝলি মিরা (রূপ)
_আল্লাহ মালুম সবাই যখন জানবে তখন কি হবে (মিরা)
_তাই তো ভাবছি (রূপ)
↓
_উনি বিয়ে করলো কবে , আচ্ছা দাড়াও দেখি কে ? (স্যার)
↓
_তোমাদের মধ্যে শাহরীন আফরাজ হুসেইন কে (স্যার)
_সবাই চুপচাপ
_আরে তারাতারি করেন নিচে প্রিন্সিপাল স্যার ডাকে (পিওন)
_শাহরীন আফরাজ হুসেইন কে তোমাদের মধ্যে , স্যার ডাকছেন (স্যার)
_রূপ দাঁড়িয়ে পর বইনা , বসে থেকে লাভ নাই (মিরা)
_না না বসেই থাকি (রূপ)
_হুমম বইসা থাকো তুমি , যখন স্যার আসবে তখন বুঝবা আর যদি বাই এনি চান্স তোমার উকিল বর এসে যায় ক্লাসে তখন কি করবা হ্যা ভাবছো নি (মিরা)
_সব সময় বাজে কথা বের করস তুই এই মুখটা দিয়া (রূপ)
_ভালোয় ভালোয় দাড়া বইনা (মিরা)
_আরে কি কানে শুনো না তোমরা , তোমাদের মধ্যে শাহরীন আফরাজ হুসেইন ? (স্যার)
_স্যা,,,,স্যার আমি (রূপ)
_ 😮😮😮😮😮(পুরো ক্লাস)
_😱😱😱😱😱 (স্যার)
_কেমনে কি ওয় আফরাজ হুসেইন এর বউ (অন্যরা)
_রূপ তুমি (স্যার)
_জ্বি স্যার (রূপ)
_আসেন আসেন আপনার হাজবেন্ড আসছে , নিচে স্যার এর রুমে , আসেন (পিওন)
↓
রূপ সবার সামনে ধরা পরে যায় যে সেই আফরাজ হুসেইন এর স্ত্রী ।
↓
মনে মনে ১০০ বকা দিয়ে রুপাঞ্জনা প্রিন্সিপাল রুমের দিকে পা বাড়ায় । সেখানে গিয়ে তো রুপাঞ্জনার অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে , স্যারের সামনের চেয়ার টাতে আফরাজ সাহেব বসা । আফরাজ কে দেখে রুপাঞ্জনা চুপ হয়ে আছে । প্রিন্সিপাল স্যার রুপাঞ্জনাকে আফরাজ এর পাশে বসতে বললেন । তারপর কিছুক্ষণ কথা বললেন কিন্তু রুপাঞ্জনা কোন কথাই বলল না । আফরাজ প্রিন্সিপাল স্যার এর কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে রূপ কে নিয়ে বাহিরে চলে যায়৷।
↓
_আপনি কেনো আসছেন কলেজে ? ( রূপ)
_কেনো , আসতে মানা আছে নাকি (আফরাজ)
_আসছেন ভালো কথা , কিন্তু আদিক্ষেতা করে আমাকে পিওন দিয়ে ডাকালেন কেন , ক্লাসের সবাই জেনে গেছে ব্যাপার টা (রূপ)
_ওহ তার মানে তুমি তাদের বলোই নি যে তুমি বিবাহিতা , ওহ বুঝেছি তার মানে অবিবাহিত থেকে ছেলেদের সাথে লাইন মারতে চাও ছিঃছিঃ (আফরাজ)
_কথা কম বলেন , যত্তসব আজাইরা কথা , আর এতো সেজে গুজে কেনো আসছেন কলেজে , যাতে মেয়েরা গিলে খায় তার জন্য তাই না (রূপ)
_কি বলছ এইসব তুমি , চলো (আফরাজ)
_আমি যাবো না (রূপ)
_কেনো কি হয়েছে , আজ সকালেও কেমন করলা তারপর না খেয়ে আমার সাথে না দেখা করে কলেজে চলে এসেছো কেনো (আফরাজ)
_আপনি কাল আমার কথা রেখেছিলেন , এসেছিলেন সময় মতো , আমি একা একা কত অপেক্ষা করছি , আর আপনি কি করলেন , অনেক দেরী করেই আসলেন (রূপ)
_আরে বোকা রে , তুমি কি বড় হবা না রুপাঞ্জনা৷, তোমাকে সব বলবো , আগে চলো , এইখানে সবাই আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে (আফরাজ)
_আবাই আমাদের দিকে তাকাচ্ছে না বলেন এই বেহায়া মেয়ে গুলো আপনাকে দেখছে , যেই সেজে গুজে এসেছেন , (রূপ)
_তুমিও তো কম সেজে আসো নি , ওই যে দেখো আমার সাথে তোমাকে দেখে ওই ছেলে গুলার ভিতর টা জ্বলে পুরে যাচ্ছে (আফরাজ)
_খবরদার , একদম আমার উপরে চাপ ফালাবেন না নিজের টা আমার উপরে চাপিয়ে দেয় , খারাপ লোক কোথাকার (রূপ)
_উফফফফফফ এই মেয়ের সাথে কথা বলা মানে নিজের টাইম লস করা , এই চলো তো ,(আফরাজ)
_আরে আরে আমার হাত ছাড়েন , ছাড়েন আমার হাত , উফফফফ লাগছে , ছাড়েন (রূপ)
_আগে চলো তারপর ছাড়বো , হাত ছাড়লেই এখন পালাবা তোমাকে আমি হাড়ে হাড়ে চিনে গেছি , (আফরাজ)
↓
আফরাজ রুপাঞ্জনাকে সবার সামনে দিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলো আর সব মেয়েরা জ্বলে যাচ্ছিল , আফরাজের পাশে হয়তো তারা এই মেয়েকে মানতে পারছে না হা হা হা । এমতাবস্থায় রুপাঞ্জনা মেয়েগুলোর দিকে তাকালো তারপর আবার আফরাজ এর দিকে তাকালো , তারপর বলল
↓
_দেখি হাত টা ছাড়েন তো একটু (রূপ)
_কেনো (আগরাজ)
_উফফফফ পালাবো না প্রমিস , একটু ছাড়েন (রূপ)
_এই নাও ছাড়লাম খবরদার যদি দৌড় মারছো তো (আফরাজ)।
_আপনি একদিকে দাড়ান যাবেন না কোথাও আমি একটু আসছে (রূপ)
_কি করবে এই মেয়ে কে জানে (আফরাজ)
_এই যে মেয়েরা , কি দেখো , হ্যা , উনি কি খাবার জিনিস যে এমন হা করে তাকানো লাগে । এর আগে কখনো পুরুষ মানুষ দেখো নাই , সেই কখন থেকে নোটিশ করছি ওনার দিকে হা করে তাকিয়ে আছো , ব্যাপার কি হ্যা । এইভাবে নজর দাও কেনো , আর কখনো যাতে না দেখি , এখন থেকে উনি রোজ এই কলেজে আসবেন আমাকে দিয়ে যেতে আর নিয়ে যেতে , আর যদি দেখছি তার দিকে এইভাবে তাকিয়েছো একদম চোখ খুলে হাতে দিয়ে দিবো আর হ্যা আরেকটা কথা উনি এখন আর ব্যাচেলর নাই উনি বিয়ে করে ফেলছে আর এই যে আমাকে দেখছো , আমি তার স্ত্রী ইংরেজি তে যাকে বলে wife বুঝলা (রূপ)
↓
মেয়েগুলো পুরাই বেকুবের মতো রুপাঞ্জনার পাগলামি দেখতেছিল আর আফরাজ তো হেসে হেসে খুন । ওকে হাসতে দেখে রুপাঞ্জনার তো পলক পরে না , কোন ছেলের এতো সুন্দর হাসি হতে পারে তা রুপাঞ্জনার জানা ছিল না । তারপর রুপাঞ্জনা এসে আফরাজের হাত ধরে কলেজের গেইটের কাছে চলে আসে , আফরাজ এখনো হেসেই যাচ্ছে ,
↓
_আচ্ছা , আপনি এতো হাসছেন কেন হ্যা , ওহ বুঝছি তো মেয়েরা হা করে আপনাকে গিলবে আর আপনি তা খুব উপভোগ করবেন তাই না (রূপ)
_নাহ নাহ তা নয় , তবে মেয়েগুলোর চেহারা গুলো দেখে খুব মায়া লাগছিল এতো টা না বললেও পারতে (আফরাজ)
_ইসসসসসস তাই তো মনে হয় ভুল করে ফেললাম আচ্ছা এখন কি আবার যাবো ক্ষমা চেতে আসি আপনার কষ্ট লাগছে তাদের জন্য , ওরা জেনে গেলো এই শহরের মোষ্ট হ্যান্ডসাম ব্যাচেলর লোক টি এখন আর ব্যাচেলর নেই , আহারে (রূপ)
_হা হা হা রুপাঞ্জনা বাচ্চামো বন্ধ করো , এখন চলো যাওয়া যাক , (আফরাজ)
_আমি বাচ্চামো করি নাকি আপনি ওদের সুযোগে রাখেন কোন টা (রূপ)
_আহ রুপাঞ্জনা তুমিও না , আমি কাউকে সুযোগে রাখি না , ok (আফরাজ)
_জানি জানি তার জন্যেই তো এতো ফিটফাট হয়ে এসেছেন তাই না , আর শুনুন একটু কম রেডি হবেন যাতে কেউ আপনার দিকে না তাকায় (রূপ)
_তাকালে তোমার প্রবলেম কোথায় রুপাঞ্জনা (আফরাজ)
_আমার প্রবলেম কই মানে অবশ্যই আমার প্রবলেম কারন আমি আপনাকে.... (রূপ)
_তুমি আমাকে কি (আফরাজ)
_না মানে কিছু না আমার আপনাকে নিয়ে অনেক চিন্তা হয় (রূপ)
_ওহ আচ্ছা , তার জন্যই বুঝি সকালবেলা এমন করলা (আফরাজ)
_কেনো যে এমন করেছি তা যদি আপনাকে আমি বুঝাতে পারতাম , কিন্তু আপনি এমন ভাব নেন যেন আপনি কিছুই বুঝনে না , তাই আমিও আর মুখ খুলি নাই [মনে মনে] (রূপ)
↓
মনের কথা না বলে অনেক বড় একটা ভুল করে ফেললো রুপাঞ্জনা । এমন যেনো না হয় যে হয়তো এর জন্য তাকে অনেক বড় দাম না দিতে হয় । আফরাজ আর কিছুই বলে নাই সে নিজ মনে গাড়ি চালাভছেন আর রুপাঞ্জনার চোখ আফরাজের দিকে । এই দৃষ্টি যেনো সরতেই চায় না , হ্যা রুপাঞ্জনা আফরাজকে এই কয়েক মাসে ভালো বেসে ফেলেছে , শুধু ভালোবেসে ফেলেনি খুব ভালোবেসে ফেলেছে । নিজের সব কিছু কে পিছনে ফেলে সে তার নিজেকে আফরাজের মাঝে ধারণ করে নিয়েছে । কিন্তু আফরাজ সে কি বুঝতে পেরেছে নাকি পারে নি নাকি বুঝেও না বুঝার ভান ধরে আছে । তার উত্তর টা আফরাজই ভালো দিতে পারবে ।
↓
গাড়ি গিয়ে থামে রেষ্টুরেন্ট এর সামনে । আফরাজ রুপাঞ্জনাকে নিয়ে খেতে এসেছে । রুপাঞ্জনা খেয়ে আসে নি তাই আজ আফরাজ নিজেই ওকে নিয়ে এসেছে আচ্ছা এইটা কে কি বলা চলে ভালোবাসা নাকি বন্ধুত্ব । রুপাঞ্জনা কি নাম দেবে এর । আচ্ছা আফরাজের কি মনে হয় না তার রুপাঞ্জনা কে কাছে টানা উচিত শত হোক রুপাঞ্জনা এখন তার বউ । আর রুপাঞ্জনা নিজেই তো সব ভুলে সামনে এগুতে চাইছে তাহল ক্ষতি কোথায় । নাকি আফরাজ এখনো নাযিফাকেই ভালোবাসে যার কারনে সে আর অন্য কাউকেই ভালোবাসতে পারবে না । আর রুপাঞ্জনার প্রতি যেইটা আভহে সেইটা কি শুধুই দায়িত্ব । নাকি অন্য কিছু সব মিলিয়ে রুপাঞ্জনা বড় দোটানায় পরে যাচ্ছে । সেইদিনকার কথা টা মনে পরে যায় রুপাঞ্জনার যেইদিন এই রেষ্টুরেন্টে এই সীটেউ ওরা প্রথম দেখা করেছিল । তাহলে কি আফরাজ ইচ্ছে করেই রুপাঞ্জনাকে এই খানে নিয়ে এসেছে । সব দ্বিধা ভেদ করে রুপাঞ্জনা আফরাজকে বলেই ফেললো
↓
_আচ্ছা এইখানে আনলেন যে (রূপ)
_মানে , এইখানে আনলাম মানে (আফরাজ)
_না মানে , আচ্ছা আপনার মনে আছে এই রেষ্টুরেন্ট এই আমরা প্রথম দেখা করেছিলাম আর এই সীটেই আমরা বসেছিলাম (রূপ)
_রুপাঞ্জনা এইটা আমার ফেভারিট রেষ্টুরেন্ট আর এই সীটে আমি সব সময় বসি । ওরা জানে যে আমি এইখানে আসলে এই সীট ছাড়া অন্য কোথাও বসি না , আর সত্যি বলতে ওইদিন আমি নিজেই অবাক হয়ে ছিলাম যে তুমি এই সীটে বসেছিলে তখন ভাবলাম হয়তো তোমার আর আমার মাঝে খানিক টা মিল আছে । ব্যাস এইটুকুই (আফরাজ)
_ওহ (রূপ)
↓
ওহ তাহলে এইজন্যই । তার মানে এইটা ওনার পছন্দের জায়গা । অন্যকিছু না । দেখা যাক , জনাব এর মনে আর কি কি আছে । সে আর কি কি করে । আস্তে আস্তে সব বের হবে ।
↓
↓
↓
To be continue 🙂🙂🙂🙂
Monday, October 15, 2018
ভালোবাসার গল্প - ভাবনার গহীনে পার্ট 12
Subscribe to:
Post Comments
(
Atom
)
আরো নতুন নতুন Golpo পড়তে ভিজিট করুন
ReplyDeletewww.valobasargolpo2.xyz