রহস্য - (অন্তীম পর্ব -১২)
লেখক- স্বপ্নীল শুভ্র
খুব কান্না করছিলো!!
আমি তাকাতেই আমার দিকে তাকিয়ে,
একটা হাঁসি দিলো,আমি হাঁসিটার মানে
খুজে পেলাম না।
হঠাৎ করেই দেখলাম মিম স্টেজের দিকে
দোড়ে আসতেছে,
দৌড়ে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরলো,
আমি তো অবাক হয়ে গেছি!!!
একটু পর তাকিয়ে দেখি সবাই দাড়িয়ে
হাততালি দিচ্ছে_____
এটা দেখে আমার চোখের পানিকেও
আমি আটকাতে পারলাম না______
অনুষ্ঠান শেষে চলে আসলাম হোষ্টেলের রুম এ।
আমি মিম কে বাসায় যেতে বলে ছিলাম
কিন্তু তার একটাই কথা আগে বিয়ে
করবে তার পর অন্য সব কিছু!!
আমি আর মিম হোষ্টেলে বসে আছি।
বিকালের দিকে সোহাগ সহ মিমের
আরো কয়েকজন বান্ধবী কি নিয়ে
চলে আসলাম মগবাজার কাজী অফিসে!
খুন ভালোভাবেই আমাদের লাভ
মেরেজ টা হয়ে গেলো!!
বিয়ে করে মিমকে নিয়ে পড়লাম
এক ঝামেলায়!!
মিমকে ওর বাসায় রেখে
আসতে চাইলাম।
কিন্তু ও যাবে না!!
মিম বললো,আমি আজকে থেকে
তোমার সাথেই থাকবো।
আমার কোন কথাই শুনলো না মিম!
আমি আর কোন কিছু চিন্তা না করে,
মিমকে বললাম চলো!
কোথায়?
জাহান্নামে!
মিমকে নিয়ে আমি এখন আমার বাসার
সামনে দাড়িয়ে আছি???
মিম বললো এই তুৃমি এখানে এসেছো কেন?
আমি বললাম কেনো তুমি চিনো এটা কার বাসা?
মিম বললো,
এই তো এই শহরের সবচেয়ে ধনী
বিজনেস ম্যান আশিক গ্রুপের মালিক মোঃ ইন্তিয়াজ
মির্জার বাসা!!
আমি কিছুটা হেঁসে বললাম,
আরে ওনি আমার আত্বীয় লাগে!!!
আমি মিমকে নিয়ে বাসার ভিতরে প্রবেশ
করলাম!
আম্মু আমাকে দেখে বললাম,
আমার খুব ক্ষুধা লেগেছে,
আমার জন্য খাবার দাও!!!
মিম আমার কথা বলার স্টাইল দেখে
বেশ অবাক হয়ে রইলো??
আম্মু আমাকে বললো মেয়েটি কে?
আমি আম্মুকে বললাম,
আসলে আম্মু ওর নাম মিম!!!
(আমার মুখ থেকে আম্মু কথাটা শুনে মিম
কিছুটা য়ক খেলো!!!!)
আমরা দুজন আজকে বিয়ে করেছি!
কথাটা শুনে আম্মু খুব খুশি হলো!!
মিমকে আমি ইশারায় আম্মুকে সালাম
করতে বললাম?
মিম আম্মুকে সালাম করতেই,
আম্মু ওকে তুলে বুকে টেনে নিলো।
আম্মু মিমকে বললো,
কেন তুই আমার ছেলের জীবনে আরে
আগে আসিছ নি??
তুই যদি আমার ছেলের জীবনে
আরো আগে আসতি, তাহলে কি আমার
ছেলেটার জীবন অন্ধকারে হারিয়ে যেতো!!!
এটা শুনার পর আমি আমার চোখের জ্বল কে
আবার আটকাতে ব্যার্থ হলাম।
আম্মু আশিক ডাক দিয়ে বললো,
আশিক তোর আব্বুকে আসতে বল!
আমি আব্বুকে ফোন করে আসতে বললাম।
অনেক দিন পর বাসায় আসলাম,
স্কুল জীবনের সবার কথা মনে পড়লো,
বিশেষ করে উজ্জল এর কথা!!
চলে গেলাম খেলার মাঠে!!!
গিয়ে দেখি উজ্জল সেই আগের মতই
আছে!
আমি ওকে ডাক দিলাম,
আমাকে দেখেই দোড়ে এসে আমাকে
জড়িয়ে দরলো!!
খুশিতে উজ্জলের চোখ দিয়ে পানি বের হয়ে গেছে!!
আমি বললাম কিরে কি খবর?
কেমন আছিস?
হুম ভালো।
তুই?
আমি এতো দিন ভালো ছিলাম না,
কিন্তু কিছুদিন যাবত খুব ভালো আছি!
কেন?
কিছুদিন এর মধ্যে কি হলো?
আসলে উজ্জল মিমের কথাটাই সত্য হলোরে,
আমার জীবনে আরেকটা মিম এসেছে?
কিন্তু এই মিম টা আগের মিম এর মতো না!
যে আমাকে অন্ধকার জীবনটাকে আলোয় আলোয়
ভড়িয়ে দিয়েছে!!!
আমরা বিয়ে করেছি।
তোর ভাবিকে দেখতে যাস!!
কথাটা শুনে উজ্জল কিছুটা মন খারাপ করলো!!
উজ্জল আমাকে নিয়ে চলে গেলো,
চা স্টলে সেখানে গিয়ে,
আমরা অনেক গল্প করলাম!
গ্রামের কার কি অবস্থা সেটা জানলাম!
এক সময় নিজের অজান্তেই বলে
ফেললাম,
মিমের কি অবস্থা!
আমার মুখ থেকে কথাটা শুনার পর
উজ্জল খুব অবাক হয়ে গেলো!!
আচ্ছা থাক জানার দরকার নেই।
তোর সাথে মিমের (১)কখনো দেখা হলে
বলিস আমি খুব ভালো আছি!!
আর আমার জীবনে আল্লাহ তা'য়ালা ওর
থেকে ভালো একটা মিমকে দিয়েছে!!!
আরো কিছুক্ষন গল্প করে চলে আসলাম
বাসায়,আসতে আসতে ভালোই রাত হয়ে গেছে!!
আম্মু আমাকে খুব বকা দিলো,
নতুন নতুন বিয়ে করে এতো দেরী করে কেও
বাসায় ফিরে!!!
অনেক দিন পর মা এভাবে বঁকা দিচ্ছে!
আমার ভালোই লাগছিলো!
টেবিল এ খাবার রাখা আছে,
খেয়ে রুমে যা!
মিম মেয়েটা কতক্ষন ধরে তোর অপেক্ষায় আছে?
আমি পকেট থেকে ফোনটা বের করলাম,
দেখি মিমের ১০০ টা মিসকল,
১০০+ মেসেজ!!!
দেখেই বুঝলাম আজকে পাগলী টা আমার
বারোটা বাজাবে।
আমি তাড়াতাড়ি করে হালকা পাতলা
করে খাওয়া দাওয়া করে,
আস্তে আস্তে রুমের দিকে এগিয়ে গেলাম!!
আমি বেশ কিছুক্ষন দরজার সামনে দাড়িয়ে
থেকে আস্তে আস্তে রুমের দরজাটা খুলে ভিতরে প্রবেশ করলাম।
ভিতরে প্রবেশ করতেই আমি বেশ খানিকটা অবকা হলাম,
এতো তাড়াতাড়ি এতো সুন্দর করে ফুল দিয়ে রুমটা
সাজালো কে?
এখন মনে হচ্ছে এটা একটা বাসর ঘর!!
আমি আস্তে করে এগিয়ে গেলাম বিছানায়,
মিম খুব সুন্দর করে বসে আছে,ঘুমটা দিয়ে।
পড়নে আমার পছন্দের নীল বেনারসী!!
আমি মিমের মুখের ঘোমটা টা তুললাম!
আমি তো পুরাই ক্রাস খেলাম!
মিমকে আজকে এতো সুন্দর লাগছে!
আমি তো মনে হয় পাগল হয়ে গেলাম।
আমি মিমকে বললাম,
খুব সুন্দর লাগছে তোমায়!
কথাটা শুনে মনে হয় মিম কিছুটা লজ্জা পেলো!!
আমি মিমকে স্পর্স করার আগেই
মিম আমাকে বললো,
সাবধান তুমি আমার শরীরে টাস করবানা!
আমি বললাম কেন?
কেন মানে, আজকে আমাদের বাসর রাত,
আর আজকের মতো একটা রাতেও তুমি দেরি
করে বাসায় আসলে কেন?
আর আমি তোমায় কতগুলো ফোন দিয়েছি,
টেক্সট করেছি,কিন্তু তুৃমি একবারো ও সীন করো নাই!!
আসলে সরী দেবী!
আমার ফোনটা সাইলেন্ট করা ছিলো।
(আপনারতো বলাই হয়নি আমি,
মিমকে দেবী বলেই ডাকি,আসলে আমার খুব পছন্দের একটা নাম দেবী)
তার কারনে আমি দেখিনি?
আজকের মতো আমায় ক্ষমা করে দাও!
জীবনে আর কখনো দেরী করবো না!
আমি বললাম এই যে কান ধরেছি,
মিম আমার কান ধরা দেখে হেঁসে দিলো!
আমি বললাম কি হলো দেবী!
মিম বললো ক্ষমা করতে পারি এক শর্তে!
আমি বললাম, বলো কি শর্ত!
আমাকে কোলে করে নিয়ে ছাদে যেতে হবে,
আমার ছোটকাল থেকেই স্বপ্ন ছিলো,
আমি আমার বাসার রাতে,
আমি আর আমার স্বামীর কাধে মাথা
রেখে চাঁদ দেখবো!!
আমি আর কি করবো,
মিমকে কোলে করে নিয়ে আসলাম ছাঁদে!
এখন আমি আর মিম বসে আছি ছাঁদে,
মিম আমার কাধে মাথাটা রেখে আছে,
আমায় মিম বলছে,
জানো আশিক আমি আজকে খুব খুশি!
তুমি আমার কাছে যা চাইবে,
আজকে আমি তোমাকে তাই দিবো।
আমি বললাম সত্যি!
মিম বললো,হুম সত্যি!!
আমি বললাম, আমাকে তাড়াতাড়ি করে
অনুর আব্বু বানিয়ে দাও!
কথাটা শুনে মিম কিছুটা লজ্জা পেলো!
মিম আমাকে বললো,
আমি কি একলা পারবো নাকি,
তোমার ও হেল্প লাগবে!
আমি বললাম তুমি হেল্প চাইলেই তো আমি করতে পারি!
কথাটা শুনে মিম একটু লজ্জা পেয়ে বললো,
আমি চাইলেই করবে,
সবকিছু কি চেয়ে নিতে হবে,বুঝো না তুমি,
বুদ্ধু কোথাকার কার!
আমি বললান তাহলে তো রুমে যাওয়া লাগবে,
মিম বললো, তো আমি কি তোমায় না করেছি নাকি!
আমি মিমকে কোলে করে রুমে নিয়ে আসলাম !!
তার পর বাকিটা ইতিহাস।
আর ইতিহাস আপনাদের না জানলেও চলবে!
পরের দিন দেখি আমাদের বাড়িতে আত্বীয় স্বজন
এর একটা ভীড় পড়ে গেছে!!
মিমের আব্বু আম্মুও এসেছে।
মিমের আম্মু তো আমাকে দেখে খুব খুশি হলো!!
আমাদের বিয়েটা আবার নতুন করে হলো!!
দেখতে দেখতে জীবন থেকে পাঁচটি বছর কেটে
গেলো।
আমি এখন আমি বসে আছি আমার অফিসে,
মানে আমি এখন বাবার অফিস টা সামলাই।
বাবাকে ছুটি দিয়েছে মিম।
কারন বাবা সারদিন অনুর সাথেই থাকে।
অনু হলো আমাদের একমাত্র আদরের কন্যা।
অনুর এখন চার তিন বছর।খুব কিউট হইছে,
একদম ওর আম্মুর মতো!!
সারাদিন ওর আম্মুর সাথে ঝগড়া করে।
ওর আম্মুকে বলে,
বাবাই আমাকে বেশি ভালোবাসে,
এ কথা শুনে মিম আমাকে বলে,
কি অনু যা বলছে তা কি সত্যি নাকি!!
আমি শুধু চুপচাপ করে মা মেয়ের ঝগড়া গুলো দেখী!!!
(কি ভাবছেন আপনারা? মিমের তো ক্যান্সার হয়েছিলো,
তাহলে মিম এখনো বেঁচে আছে কেমনে?
আসলে আল্লাহ তা'য়ালা নিজেই মিমকে স্ুস্থ করেছেন!বিয়ের কিছুদিন পর মিম অসুস্থ হয়ে পড়ে।ওকে হসপিটালে নেওয়ার পর, ডাক্তার যা বললো,তা শুনার জন্য আমরা মানসিক ভাবে প্রস্তুতি ছিলো না।
ডাক্তার বললো,৪৮ ঘন্টার মধ্যে অপারেশন না করালে
মিমকে বাঁচানোর কোন সম্ভবনা থাকবে না!আর অপারেশন এ ২৫ % ভালো হওয়ার সম্ভবনা আছে।আমরা নিরুপায় হয়ে অপারেশন করানোর জন্য মিমকে নিয়ে ইউএসএ তে চলে যাই ওইদিন।অপারেশন করার পর ২৪ ঘন্টা পর মিম এর এর সেন্স আসে। ওই দিনই বুঝতে পারি, জীবনে যা কিছু ঘটে ভালোর জন্যই ঘটে,কারন এই ক্যান্সার এর জন্যই মিম আমার জীবনে এসেছিলো)
মিম আমাকে ফোন দিয়ে বললো,
আশিক তুমি কি ভুলে গিয়েছো আজকে
কয় তারিখ??
আমি বললাম,আজকে ১০ এ আগষ্ট,
এই তারিখটা কি কখনো ভুলে যেতে পারবো কখনো।
এটা কি কখনো ভুলা সম্ভব।
না!!!
ফোনটা রেখে আমি কিছু ফুল নিয়ে চলে আসলাম বাসায়।
বাসায় এসে রেডি হয়ে চলে আসলাম বনানী গোরস্থানে।
এসে আছি দাড়িয়ে আছি আমি আর মিম।
সাথে আছে আমাদের অনু।
অনু বলতেছে,আম্মু এখানে কে আছে??
আমি বললাম,
আম্মু এখানে তোমার আরেকটা আম্মু
ঘুমিয়ে আছে!
অনু ডাকছে________
আম্মু ______আম্মু_______
তুমি উঠো;উঠো!
অনুর কথা শুনে আমার চোখে জ্বল এসে
পড়লো!তাকিয়ে দেখি মিম ও কাঁদছে!!!
(মনে পড়লো আমার সেই দিনের কথা,
মিমের অপাররেশন এর পর, মিমকে নিয়ে চলে আসি
বাংলাদেশে।একদিন মিমকে নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজে যাইচ্ছিলাম।এমন সময় হঠাৎ করেই মিম(১) এর আব্বুর
সাথে দেখা হলো।আমায় ডাক দিলো,
আমি তার ডাকে সারা না দিয়ে চলে আসতে ছিলাম,
কিন্তু মিম আমাকে আসতে দিলো না,
মিম ওনার সাথে কথা বললো,
তারপর আমাদের দুজন কে ওনি ওনার বাড়িতে নিয়ে
গেলো!!!!
বাড়িতে গিয়ে দেখি দেয়ালে আমার অনেকগুলো ছবি লাগানো,
আমার ছবি দেয়ালে দেখে আমি খুব অবাক হলাম।
একটু মিমের আব্বু আমাকে একটা চিঠি দিলো,
কেন জানি চিঠিটা খাম থেকে বের করতে,
আমার হাত কাপতে ছিলো।
চিঠিটা বের করে পড়তে লাগলাম,
আশিক,
এই কথা গুলো বলার সাহস আমার ছিলো,কিন্তু আমার সময় হলো না কথা গুলো বলার জন্য।আশা করি ভালো আছো?
হুম ভালো থাকবেই কারন তোমার জীবনে আজকে আরেকটা মিম আসছে!কি ভাবছো আমি জানি কেমনে?আমি তোমাকে এতো ভালোবেসে ছিলাম যে, তোমাকে ছাড়া আমি কোন কিছু কল্পনা করতে পারতাম না।ওইদিন আমি বাসায় এসে অসুস্থ হয়ে পড়ি!আমাকে নিয়ে হসপিটালে আসা হয়।একটা পরিক্ষায় আমার ক্যান্সার ধরা পড়ে।আর তখন ক্যান্সার টা লাষ্ট স্টেজে।
বাঁচার বা ভালো হওয়ার কোনো সম্ভবনাই নাই।আর তোমাকে এটা জানোনোর শক্তি আমার ছিলো না।তাই আমি ওইদিন তোমার সাথে দেখা করে,
বলতে চেয়েছিলাম আমার বিয়ের কথা টা।
কিন্তু তোমায় এতো ভালোবেসে ছিলাম যে তোমার সামনে
দাড়িয়ে মিথ্যা বলার ক্ষমতা আমার ছিলো না।তাই তোমার আম্মুর কাছে চিঠিটা লিখে দিয়ে এসেছিলাম।জানো মনে হয় আর কয়েকদিন বাঁচবো আমি,ডাক্তার এসে বলে গেল আব্বুকে।আব্বু আম্মুর জন্য খুব চিন্তা হচ্ছিলো,ওনাদের দেখার মতো কেউ আর রইলো না।জানো তোমাকে না খুব দেখতে ইচ্ছে করছিলো,জানো এখন আমি আর কথা বলতে পারি না।খুব কষ্ট হয় আমার।জানো খুব ইচ্ছা ছিলো তোমাকে
বিয়ে করে সংসার করবো কিন্তু আল্লাহ সেটা পূরন করতে দিলো না।কিন্তু আমার মনে হয় আল্লাহ আমাকে তোমার জীববে মিম হিসেবে আবার পাঠাবো,হয়তো এই জীবনেই,
অন্য কারো আত্বার সাথে মিশে থাকবো তোমার জীবনে!
আর প্লিজ তুমি এই চিঠিটা পড়ে কান্না করবে না!!!
আমি মরার আগে আব্বুকে বলেছিলাম তোমার বিয়ের
পর যেন চিঠিটা তোমাকে ওনি দেয়!
চোখের পানি মুছে ফেল, আমি কিন্তু তোমায় দেখছি।
চিঠিটা পড়ে চোখের পানিটা মুছে ফেললাম!!!!!
বললাম তুমি বড়ো স্বার্থপর মিম,বড়ই স্বার্থপর।
আমার হাত থেকে চিঠিটা নিয়ে পড়লো মিম।
তাকিয়ে দেখলাম মিমের চোখ দিয়েও পানি
পড়ছে!!!)
পুরানো কথা গুলো মনে করতেই চোখের জ্বল
আসলো,আবার শুনতে পেলাম,সেই কথাটা,
এই তুমি কান্না করছো কেন, চোখের জ্বল মুছে ফেলো।
আমি চোখের জ্বল মুছে ফেললাম।
মিমের কবর এর পাশে আরো বেশ কিছুক্ষন থেকে চলে আসলাম,আর আজকেই সেই ১০ ই আগষ্ট মিমের মৃত্যু বার্ষিকী। প্রত্যেক বছরের এই দিনে মিম আর আমি আসি
মিমের সাথে দেখা করতে।
আর যতোদিন বেঁচে থাকবো হয়তো ততদিনই আসবো এই দিনটায়,এই খানে____________________
রহস্যগুলো শেষ করেদিলাম
লিরিক টাইপিং,কাহিনী,নাম করনে
সবকিছুতে ছিলাম আমি,
স্বপ্নীল শুভ্র ___________
{(রহস্য গল্পটা পড়ে কি রকম লাগলো জানাবেন আশা করি?
Friday, October 19, 2018
ভালোবাসার গল্প - রহস্য পর্ব 12 (শেষ পর্ব)
Subscribe to:
Post Comments
(
Atom
)
আরো নতুন নতুন Golpo, কবিতা, জোকস পড়তে ভিজিট করুন
ReplyDeletewww.valobasargolpo2.xyz